সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১৬ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

দোকান বরাদ্দে অনিয়মা: সাঈদ খোকনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তে পিবিআই

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:

রাজধানীর গুলিস্তানের ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এ দোকান বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা তদন্তের জন‌্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-কে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ৩১ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম এই আদেশ দেন।

এরআগে, মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে আদালতে মামলাটি দায়ের করেন মার্কেটের দোকান মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন দুলু।

মামলার অন‌্য আসামিরা হলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী সরদার, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সাবেক উপ-সহকারী প্রকৌশলী মাজেদ, কামরুল হাসান, হেলেনা আক্তার, আতিকুর রহমান স্বপন ও ওয়ালিদ।

এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে ফুলবাড়িয়া সিটি সুপার মার্কেট-২-এর ব্লক-এ, বি, সি মূল বিল্ডিং-এর মুল নকশা-বহির্ভূত অংশ হিসেবে স্থাপনা তৈরি করে দোকান বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন। ওই ঘোষণার পর ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে যোগাযোগ করেন। তখন আসামিরা টাকা জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে বলেন। যাদের নামে দোকান বরাদ্দ আছে, তাদের ভুল বুঝিয়ে ফুলবাড়িয়া সিটি সুপার মার্কেট-২ এর মূল নকশা-বহির্ভূত এক্সটেনশন ব্লক-এ, বি, সিতে দোকান না নিলে মূল মার্কেটের দোকান মালিকদের দোকানের বরাদ্দ বাতিল করবে। এরপর তালা লাগিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে এক্সটেনশন ব্লক-এ বি,সি,তে দোকান বরাদ্দ নিতে বাধ্য করেন।

অভিযোগে আরও বলা হয়, তৎকালীন মেয়রসহ অন্য আসামিরা অর্থ আত্মসাৎ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা বেনামে বিভিন্ন অ‌্যাকাউন্টে গ্রহণ করেন। মামলার বাদী কোটি কোটি টাকা লেনদেনে বাধা দেওয়ায় আসামিরা তাকে প্রাণহানির চেষ্টা করেন। এছাড়া বরাদ্দের বিষয়টি বন্ধ করার জন্য আসামিরা হুমকি দিতে থাকে। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় বাদীর পরিবারের কথা চিন্তা করে তাদের বিরুদ্ধে জিডি করার সাহস পাননি। আসামিরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়েও কোনো ডকুমেন্ট দেননি। সূত্র:রাইজিংবিডি।

ভয়েস/জেইউ।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION